সাতক্ষীরা, খুলনা, বাগেরহাট, ঝালকাঠি, পিরোজপুর, বরগুনা, পটুয়াখালী, ভোলা, বরিশাল, লক্ষ্মীপুর, চাঁদপুর, নোয়াখালী, ফেনী, চট্টগ্রাম ও কক্সবাজার এবং এসব জেলার অদূরবর্তী দ্বীপ ও চরগুলোর নিম্নাঞ্চল স্বাভাবিক জোয়ারের চেয়ে ৫-৭ ফুট উচ্চতার জলোচ্ছাসে প্লাবিত হতে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।
ঘুর্ণিঝড়ের সময় অমাবশ্যা তিথি ও বায়ুচাপ পার্থক্যের আধিক্যের প্রভাবে এই জলোচ্ছ্বাসের আশঙ্কা করা হচ্ছে।
এদিকে দেশের উপকূলীয় জেলাগুলোর মধ্যে বরগুনা-পটুয়াখালীতে সিত্রাং-এর প্রভাব সবচেয়ে বেশি পড়তে পারে বলে জানিয়েছেন দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী ডা. মো. এনামুর রহমান।
আজ (সোমবার) সচিবালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানিয়েছেন প্রতিমন্ত্রী।
তিনি আরও জানান, বরগুনা সদর ও পটুয়াখালীর কলাপাড়াতে এ ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাব সবচেয়ে বেশি পড়তে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।
বিপদ সংকেত কত পর্যন্ত যেতে পারে? একজন সাংবাদিকের এই প্রশ্নের জবাবে প্রতিমন্ত্রী বলেন, এটা মহাবিপদ সংকেত পর্যন্ত যেতে পারে।
আজ সন্ধ্যায় ঘূর্ণিঝড়টির অগ্রভাগ বাংলাদেশের উপকূলে আঘাত হানবে এবং কাল সকাল ৬টা থেকে ৭টার দিকে ঘূর্ণিঝড়টির কেন্দ্র বাংলাদেশের উপকূল অতিক্রম করবে বলে জানান প্রতিমন্ত্রী।